প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে
চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়
মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, যা হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় বিশেষ উপকারী
স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
ওমেগা 3 এর কাজ হল ব্রেইনকে ডেভলপ করা, ব্রেইনকে এক্টিব করা মানে ব্রেইনের র্কায ক্ষমতা বাড়িয়ে দেওয়া,
এটি বাচ্চাদের পড়া লিখা মনে রাখতে বেশি সাহায্য করে।
সাথে বয়স্কদের হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা কমায়। সকলের ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে
এটি শরীর থেকে টক্সিন (বিষাক্ত পদার্থ) বের করে দিতে সাহায্য করে চিয়া সিড পেটের প্রদাহজনিত বা গ্যাসের সমস্যা দূর করে
এ ছাড়াও চিয়াসীড ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে। এই বীজ ক্যানসার রোধ করে, হজমে সহায়তা করে, হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে, ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে ।
ফ্যামিলি ইমিউনিটি বুস্টার
সজনা পাতা খাওয়ার উপকারিতা
শরীরকে ডিটক্সিফাই করে সজনে পাতা। আমরা জানি যে আমাদের শরীরে ৭০ থেকে ১০০ ট্রিলিয়ন সেল বা কোষ আছে এবং প্রত্যেকটি কোষের মধ্যে লক্ষাধিক রিঅ্যাকশন হয় প্রত্যেকদিন প্রতিমুহূর্তে এবং এই লক্ষাধিক ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া হওয়ার সময় ভয়াবহ কিছু টক্সিন, কিছু ক্ষতিকর পদার্থ এই সেলের মধ্যে তৈরি হয়। এবং এগুলোকে আমরা বলি বর্জ্য পদার্থ টক্সিন ফ্রি-রেডিক্যাল । আর এইগুলো যদি আপনার সেলের ভিতর থেকে যায় তাহলে আপনি কখনোই সুস্থ থাকতে পারবেন না । আর এই সকল বর্জ্য পদার্থ আপনার শরীর থেকে বের করতে সজনে পাতা খেতে পারেন । এবং এই সজনে পাতা দারুন ভাবে বডি ডিটক্স করতে পারে ।
শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ করে।
হাড়ের ব্যথার নিয়ন্ত্রণ করে।
নিয়মিত সজনে পাতা খেলে মুখে রুচি বাড়ে।
শরীরের কোলেস্টেরল এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
লিভার ও কিডনি সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।
উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
শরীরে বয়সের ছাপ সহজে পরে না।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ওজন কমানোর জন্য দারুণ সহায়ক হবে।
জ্বর,কাশি ও ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করে।
৩০০+ রোগের প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে।
এসিডিটি বা গ্যাস্ট্রিক নিয়ন্ত্রণে রাখে।
শরীরের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
হিমালায়ন পিংক সল্ট
✔শরীরে বিভিন্ন জয়েন্ট বা গাঁট-কে সুস্থ রাখে। ✔হাঁড় ভালো রাখে। ✔ঘুম ভালো হয়। ✔হজমশক্তি বাড়ে। ✔যৌন ক্ষমতা বাড়ায়। ✔মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। ✔বলিরেখা কমায়। ✔শরীর থেকে টক্সিন বার করে।
(১)মধু ওজন কমাতে সাহায্য করে(২)রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।(৩)অনিদ্রা জনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।(৪)হজম শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।(৫)স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।(৬)মধু ত্বকের জন্য উপকারী।(৭) রক্তের শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে(৮)মধু দাঁত মজবুত করে। (৯)কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।(১০)মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক(১১)ফুসফুসের যাবতীয় রোগ ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে: বলা হয়, ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী
এই ৪টি প্রোডাক্ট এর অসাধারণ কম্বিনেশন আপনার ও আপনার পরিবারের স্বাস্থ্যের জন্য এক কথায় “ইমিউনিটি বুষ্টার” হিসেবে কাজ করবে!
মোরিঙ্গা ও চিয়াসিড খাওয়ার নিয়ম
👉🏼প্রতিদিনের কর্ম ব্যস্ততার কারনে আমরা শাখ সবজী সবসময় কাটাকুটি করে রান্নার সময় হয় না, মোরিঙ্গা পাউডার যদি আপনার ঘরে থাকে তাহলে খুব সহজে প্রতিদিনের রান্নার শেষে প্রত্যেক তরকারিতে যেমন: মাছ, মাংস, ডাল, সবজিতে ১ চামচ করে দিলে পরিবারের সকলে অনায়াসে খেয়ে নিবে।
👉🏼যাদের ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আছে | তারা সপ্তাহে চারদিন > চিয়াসিড, ও তিনদিন মোরিঙ্গা পাউডার সকালে ও রাতে পানির সাথে মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিক ও উচ্চ রক্তচাপ কন্ট্রোলে থাকে।
👉🏼 যাদের ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নেই তারা চিয়াসিড ,মদু ও পিংক সল্ট মিশিয়ে সরবত বানিয়ে খেতে পারবেন ।
👉🏼 গ্রিন জুস হিসেবে মোরিঙ্গা পাউডার এর সাথেও মধু ,পিংক সল্ট ,লেবু মিশিয়ে ও খেতে পারবেন।এটি ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবে কাজ করবে পুরো পরিবারের।
👉🏼 যারা ওজন কমাতে চান তারা প্রতিদিন সকালে ও রাতে হালকা কুসুম গরম পানিতে চিয়াসিড ভিজিয়ে লেবু দিয়ে খেলে ওজন কমে যাবে ইনশাআল্লাহ।
👉🏼 চিয়াসিড বাচ্চাদেরকে সরবত বানিয়ে দিতে পারেন, পায়েসের সাথে, কাষ্টাডের সাথে, দইয়ের সাথে, চিড়ার সাথে আরো নানা ভাবে পরিবেশন করা যায়।